Sunday, 31 January 2016

Marketing Executive –Corporate sale (Female)

Marketing Executive –Corporate sale (Female)

2 Years Dhaka
 saved jobs
Total Job Openings: 3
Job Posted: Jan 10, 2016
Job Deadline: Feb 5, 2016
Linked in Twitter facebook Share on  Report Abuse |
Job Description

Prepare Daily offer sheet.
Well Computer Knowledge for Marketing offer activities.
Maintaining Retail Marketing policy.
Handle company’s Marketing offer system.
Be fully aware about the name of component, work, rate, company requirements.
Be able to provide business related hands on information to the customers.
Collect different Address & phone numbers.
Make communication with the corporate office.
Make communication with all marketing Officers.
Any other task assigned by the supervisor.
Prepare proposed (Bengali & English type) Sheet by the superiors. 
Job Requirements

Females are allowed to Apply
Age limit from 21 to 28 years.
Having Computer knowledge specially MS Word, Excel and other relevant field is must.
Should be an energetic & dynamic person.
Ability to work under pressure.
Must have experience in Business Development field.
No of Vacancies:

01

Industry:

Automobile / Industrial Machine

Salary

15000-20000

Other Benefits

As per company policy

Desired Education

Graduation from Marketing / Bsc. in EEE.

Apply Instructions:

Please send your Resume (email): career@automation-bd.com

Interested candidates are required to send a covering letter, current PP size photo & CV to the mentioned email address , Please write down the name of the position in the subject line. You can also send your CV to:

Manager (HR & Admin)
Automation Engineering & Controls Limited,
AKH Tower (3rd) Floor, Road # 01, Block # L, Agrabad Access Road, Barapol, Halishahar, Chittagong.

http://automation-bd.com/

Automation Engineering & Controls Limited

Job Description

Candidate shall have to work as Head of Laboratory of a cable factory.
He should be able to perform Chemical analyses and other tests of cable raw materials for quality control of those materials.
He shall l have to Know all test required for cable quality control.
He shall to arrange training of laboratory assistants and other laboratory peoples.
He should maintain fair laboratory Test registers.
He should able to advise measures to solve cable quality related problems etc
Job Requirements

8 – 10 years practical experience in a reputed cable manufacturing industry.
Must have computer proficiency.
No of Vacancies:

1

Job Level:

Mid

Job Nature:

Full Time

Industry:

Automobile / Industrial Machine

Salary

Negotiable

Other Benefits

As per company policy

Desired Education

B.Sc./B.Sc. (Hons)/ M. sc. in Chemistry.

Apply Instructions:

Please send your Resume (email): career@automation-bd.comh

or

Manager (HR & Admin) Automation Engineering & Controls Limited, AKH Tower (3rd) Floor, Road # 01, Block # L, Agrabad Access Road, Barapol, Halishahar, Chittagong

Company Profile

Automation Engineering & Controls Limited

Automation Engineering & Controls Ltd. is a company backed by world famous Fuji Electric FA component & systems Co. Ltd Japan & Terasaki, Japan. We are the authorized sole distributor of world famous Fuji Electric in Bangladesh. We also manufacture, supply, install & commission L.T & H.T switchgear, PFI plant, Transformers, Lighting & Power Bus bar systems.  Recently we have started Cable Industries.

বাংলা ২য় পত্র ২০১৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষায়

বাংলা ২য় পত্র
আপডেট: ০০:০৮, জানুয়ারি ২৭, ২০১৬ |
     
প্রিয় পরীক্ষার্থী, ২০১৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষায়
বাংলা ২য় পত্রের ৮ (ক) নম্বর প্রশ্নটি থাকবে ‘দিনলিপি’ লেখার ওপর, নম্বর থাকবে ১০। আজ ৮ (ক) নম্বর প্রশ্নের নমুনা উত্তরটি লিখেছে হলিক্রস কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী
লাজিমা তারান্নুম অসমিতা

৮ (ক) নম্বর প্রশ্ন: দিনলিপি
প্রশ্ন: জাদুঘর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি দিনলিপি লেখো।
উত্তর:
জাদুঘর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে দিনলিপি

২ জানুয়ারি ২০১৬
১৩৬ গ্রিন রোড, ঢাকা
সময়: রাত ১০টা
বাঙালি হিসেবে নিজেকে আজ আরও গর্বিত মনে হচ্ছে। কেননা, আজ আমি বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারক জাতীয় জাদুঘর দেখে এসেছি। তাই এই দিনটি আমি আমার স্মৃতির পাতায় আটকে রাখতে চাই।
দিনের প্রথম ভাগ: খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠলাম। আগের দিন রাতেই বাবা ও মামার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হয়েছিল জাদুঘরে যাওয়া নিয়ে। ঘুম থেকে উঠে হাত-মুখ ধুয়ে নাশতা করলাম। অতঃপর তৈরি হয়ে নিলাম। সকাল ১০টার দিকে আমি, বাবা ও মামা জাদুঘরের উদ্দেশে রওনা হলাম। রাস্তায় যানজটের ভিড় ঠেলে বেলা সাড়ে ১১টায় জাদুঘরে পৌঁছালাম।
দিনের মধ্য ভাগ: প্রাচীনকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত বাংলাদেশ নানা ধাপ অতিক্রম করেছে। আর এসবের চিহ্ন ধারণ করে আছে আমাদের জাতীয় জাদুঘর। শাহবাগে অবস্থিত এই জাদুঘরের বাঁ দিকের গেট দিয়ে ঢুকতেই নজর কাড়ল ডান পাশে অর্ধবৃত্তাকার মৌসুমি ফুলের বাগান আর চারদিকের সবুজ গাছপালা। ১৯১৩ সালের ২০ মার্চ স্থাপিত এই জাদুঘরটি বর্তমানে আট একর জায়গার ওপর একটি সুদৃশ্য ভবন। ভবনের মেটাল ডিটেক্টর দরজা দিয়ে ঢুকেই চোখে পড়ল নভেরার একটি নান্দনিক ভাস্কর্য। ডান দিকে রয়েছে অফিস আর বাঁ দিকে অডিটোরিয়াম। এরপর বড় সিঁড়ি দিয়ে আমি, বাবা ও মামা দোতলায় এলাম। প্রথমেই দেখলাম বাংলাদেশের বিশাল একটি মানচিত্র, যেটি দেখলে একনজরেই বোঝা যায় কোথায় কী আছে। বাঁ দিক দিয়ে ঢুকলাম গ্যালারিতে। সেখানে রয়েছে গাছপালা, জীবজন্তু, উপজাতি জনজীবন, অতীতের সব মুদ্রা ও স্থাপত্য। অবাক হলাম হাতির দাঁতের পাটি, মৌমাছিসহ মৌচাক দেখে। তৃতীয় তলায় রয়েছে নানা ধরনের অস্ত্রশস্ত্র, চীনামাটির শিল্পকর্ম, নকশিকাঁথা, অলংকার ও প্রাচীন বাংলার নানা নিদর্শন। দেখতে পেলাম প্রথম শহীদ মিনারের পিলার। ভাষাশহীদদের রক্তমাখা শার্ট, বধ্যভূমিতে পাওয়া মাথার খুলি; যা আমাদের নির্মম ইতিহাস ও আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দিল। চতুর্থ তলায় দেখলাম চীনের বিখ্যাত টেরাকোটা ওয়ারিয়র। এখানে আরও দেখলাম বিশ্ববরেণ্য মনীষীদের প্রতিকৃতি ও বিশ্ব শিল্পকলার সমাহার। মনে হচ্ছিল, আমি এঁদেরই অংশ, এঁদের সমসাময়িক। সময় শেষ হয়ে এল, বেরিয়ে এলাম; কিন্তু সঙ্গে আনলাম বিস্ময়কর অভিজ্ঞতা ও গর্ব।
দিনের শেষ ভাগ: জাদুঘর থেকে ফিরতে ফিরতে বেলা প্রায় সাড়ে তিনটা বেজে গেল। বাসায় ফিরে ক্লান্ত হয়ে পড়লাম, তবু মনের ভেতর অন্য রকম আনন্দ অনুভব করছি। হাত-মুখ ধুয়ে একটু বিশ্রাম নিলাম।
সন্ধ্যার প্রথম ভাগ: সন্ধ্যায় মায়ের সঙ্গে বসে জাদুঘরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলাম। নিজের দেশ, ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছি বলে মা খুব খুশি হলেন। হালকা নাশতা করে পড়তে বসলাম।
আজকের এই দিনটিতে আমি এক নতুন আত্মপরিচয় লাভ করেছি বলে দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

হৃদ্‌রোগের চিকিৎসায় ‘বেলুনপদ্ধতি’

হৃদ্‌রোগের চিকিৎসায় ‘বেলুনপদ্ধতি’
আপডেট: ০২:২৪, জানুয়ারি ২৮, ২০১৬ |

.হৃৎপিণ্ডের একটি ভাল্‌ভে ছিদ্র হয়েছিল ৫৯ বছর বয়সী রিচার্ড রিচের। তাঁর অবস্থা তখন এতটাই নাজুক যে ওপেন হার্ট সার্জারি করানোর সুযোগ নেই। এ অবস্থায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে রিচের হৃদ্‌যন্ত্রে স্থাপন করলেন একটি ‘বেলুনযন্ত্র’। এতে তাঁর অবস্থার উন্নতি হলো। পরে তিনি অস্ত্রোপচারের ধকল নেওয়ার মতো সুস্থও হয়ে ওঠেন।
হৃদ্‌যন্ত্রের মারাত্মক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সহায়তায় ‘শেষ সুযোগ’ হিসেবে এই বেলুনপদ্ধতি ব্যবহার করেছেন যুক্তরাজ্যের কিংস কলেজ
হসপিটালের বিজ্ঞানীরা। তাঁরা পরীক্ষামূলকভাবে আরও বেশি ব্যবহার করতে চান বেলুনযন্ত্রটি। আশা করা যায়, এতে হাজারো রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হবে।
নির্মাণকাজের সঙ্গে যুক্ত রিচের বাড়ি কেন্টে। ২০১৫ সালের জুনে তিনি মারাত্মক হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন। ফলে তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাসে জটিলতা তৈরি হয়। চিকিৎসকেরা দেখতে পান, তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রের একটি ভাল্‌ভ ঠিকমতো কাজ করছিল না। এতে রক্তের উল্টো স্রোত তৈরি হয় এবং তাঁর হৃৎপিণ্ডে বাড়তি চাপ পড়ে। তখন প্রচলিত চিকিৎসায় অস্ত্রোপচার করাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করে চিকিৎসকেরা মিট্রা-স্পেসার নামের নতুন যন্ত্রটি (বেলুন) ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেন। যুক্তরাষ্ট্রে কার্ডিওসলিউশনস নামের একটি প্রতিষ্ঠান ওই বেলুনযন্ত্র তৈরি করে। এটি হৃৎপিণ্ডে স্থাপনের কয়েক দিন পরই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান রিচ। পাঁচ মাস পর তাঁর হৃদ্‌যন্ত্র অস্ত্রোপচারের উপযোগী হয়ে ওঠে। এরপর ভাল্‌ভ সারানোর জন্য প্রচলিত অস্ত্রোপচার করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন অধ্যাপক ওয়েন্ডলার। তিনি বলেন, ভাল্‌ভে ত্রুটিযুক্ত এ রকম রোগীদের চিকিৎসায় ভবিষ্যতে ওপেন হার্ট সার্জারির জায়গা নিয়ে নিতে পারে বেলুনযন্ত্রটি।
বেলুনটির আকার একটা ছোট মরিচের সমান। ‘কিহোল টেকনিক’ ব্যবহার করে বুকে এটি স্থাপন করা হয়। এতে বড় ধরনের কোনো অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হয় না। ভাল্‌ভের ছিদ্রের স্থানে এটি বসানো হলে রক্তের উল্টো স্রোত বন্ধ হয়। রোগীর অবস্থা অনুযায়ী বিশেষ প্রক্রিয়ায় বাইরে থেকে বেলুনযন্ত্রটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসা শাখার পরিচালক অধ্যাপক পিটার ওয়েইসবার্গ বলেন, বেলুনটির কাজের ধরন খুব সোজা। এটি ভাল্‌ভের ছিদ্র দিয়ে রক্ত পড়া কমায়। এতে হৃদ্‌যন্ত্র সেরে উঠে অস্ত্রোপচারের ধকল সামলানোর সামর্থ্য অর্জন করে। এ সময় চিকিৎসকেরাও রোগীকে পর্যবেক্ষণ এবং বিকল্প চিকিৎসা নিয়ে চিন্তাভাবনার সুযোগ পান।

নতুন গ্রাফিকস ট্যাবলেট

নতুন গ্রাফিকস ট্যাবলেট
আপডেট: ০০:০৭, জানুয়ারি ৩০, ২০১৬ |

শখের বশে কিংবা পেশাদারি আঁকাআঁকিতে আগ্রহীদের জন্য বাজারে এসেছে ওয়াকম ব্র্যান্ডের গ্রাফিকস ট্যাবলেট। এ ট্যাবলেট দিয়ে কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত করে যেকোনো আঁকাআঁকি বা নকশার কাজ করা যাবে। বর্তমানে সিটিএল-৪৭১ /কে০-এফ ও সিটিএল-৬৭১ /কে০-এফ মডেলের গ্রাফিকস ট্যাবলেট বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। মাল্টিমিডিয়া কিংডমের বাজারে আনা এ ট্যাবলেটের দাম যথাক্রমে ১০ হাজার ৫০০ টাকা ও ১৭ হাজার ৫০০ টাকা।

স্বয়ংক্রিয় গাড়ি তৈরিতে একজোট গুগল-ফোর্ড

স্বয়ংক্রিয় গাড়ি তৈরিতে একজোট গুগল-ফোর্ড
আপডেট: ১৫:৩৬, ডিসেম্বর ২২, ২০১৫

     
গুগলের স্বয়ংক্রিয় এই গাড়িটি এ বছরের জুন মাসে পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হয়। ছবি: গুগলস্বয়ংক্রিয় গাড়ি তৈরির জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফোর্ড মোটর কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা করছে গুগল। গুগলের এ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের বরাতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অটোমোটিভ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গুগল ও ফোর্ডের মধ্যে চুক্তিটি যদি চূড়ান্ত হয়, তবে তা আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে লাস ভেগাসে কনজুমার ইলেকট্রনিকস শোতে প্রকাশ করা হতে পারে।
গুগলের একটি সূত্র বলেছে, তারা অনুমাননির্ভর কোনো বিষয়ে মন্তব্য করে না। তবে গুগল কর্তৃপক্ষ গাড়ি নির্মাতাদের সঙ্গে আলোচনা করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
২০২০ সাল নাগাদ বাজারে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির গাড়ি বাজারে আনতে এ বছরের শুরু থেকেই গাড়ি নির্মাতা, যন্ত্রাংশ নির্মাতাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা শুরু করে গুগল।
এ বছরের জুন মাসে ছোট আকারের স্বয়ংক্রিয় একটি গাড়ি উন্মুক্ত করে গুগল, যা যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউয়ে গুগলের নকশা করা রাস্তায় পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হয়। অস্টিনেও গাড়ি নিয়ে পরীক্ষা চালায় গুগল। গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেটের অধীনে গাড়ি নির্মাতা ইউনিটটিকে আলাদা একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড় করানো হতে পারে।
গাড়ির জগতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর চেয়ে পিছিয়ে পড়া ফোর্ড এ বছরের শুরু থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির গাড়ি তৈরিতে আগ্রহ দেখাতে শুরু করে। উন্নত নিরাপত্তা প্রযুক্তি, অটো ব্রেক, নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে চালকবিহীন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, স্বয়ংক্রিয় স্টিয়ারিং, ব্রেক, থ্রটল প্রভৃতি তৈরিতে কাজ করার আগ্রহ দেখায় ফোর্ড। তথ্যসূত্র: রয়টার্স।

অনলাইন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার সুযোগ

অনলাইন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সার হওয়ার সুযোগ
আপডেট: ১৬:২৭, জানুয়ারি ২৪, ২০১৬

অনলাইন কোর্স করে ফ্রিল্যান্সার তৈরি করছে কোডারসট্রাস্টদক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে গতানুগতিক ক্লাসরুমের বাইরে শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে সম্প্রতি অনলাইনে ক্লাস ও ভিডিও কোর্স চালু করেছে তথ্য-প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণদাতা প্রতিষ্ঠান কোডারসট্রাস্ট। প্রতিষ্ঠানটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার তৈরিতে প্রায় দুই বছর ধরে কাজ করছে কোডারসট্রাস্ট। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৫০০ ফ্রিল্যান্সার তৈরি করেছে।
কোডারসট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চাইলেই এখন যে কেউ বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোডারসট্রাস্টের অনলাইন কোর্সগুলো করে নিতে পারেন। প্রতিষ্ঠানটির ভারচুয়াল ক্লাসগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে অনলাইনে ক্লাস করলেও শিক্ষার্থীরা ক্লাসরুমের মতোই মজাই পাবেন এখানে। অনলাইনে কোডারসট্রাস্টের যেকোনো প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা পরীক্ষামূলকভাবে বিনা মূল্যে নির্দিষ্ট সেই কোর্সটিও করে নিতে পারবেন।
কোডারসট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ফার্দিনান্দ বলেন, ফ্রিল্যান্সারদের যেহেতু অনলাইনে কাজ করতে হয়। তাই তাঁরা যদি তাঁদের প্রশিক্ষণটাও অনলাইনে নিয়ে থাকেন, তবে সেটি হবে তাঁদের জন্য অনেক লাভজনক। অনলাইনে প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময়েই তাঁরা তাঁদের কাজের ধরনটা বুঝতে পারবেন এবং এটি তাঁদের দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে সাহায্য করবে।
কোডারসট্রাস্টের হেড অব অপারেশন শাকিল মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, যাঁরা আর্থিকভাবে অসচ্ছল, তাঁদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তৈরি করা। বর্তমানে আমরা কড়াইল বস্তিতে বিনা
মূল্যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। ভবিষ্যতে আমাদের এ বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির পরিধি আরও বাড়বে।’
উল্লেখ্য, কোডারসট্রাস্টের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা তাঁদের অনলাইন কাজ বিক্রি করতে পারেন এবং এখান থেকে শিখতেও পারবেন। এ জন্য খরচ দেয় প্রতিষ্ঠানটি। পরে কাজের সুযোগও তৈরি করে দেয়। যখন কোডারসট্রাস্ট ব্যবহারকারী আয় করবেন, তখন ওই ঋণ শোধ করতে পারবেন।

আকাশ থেকে আসবে ৫জি!

আকাশ থেকে আসবে ৫জি!
আপডেট: ১৩:১২, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬

এ ধরনের ড্রোন থেকে ৫জি সেবা দেবে গুগল।অনেক দেশেই ফোরজি বাস্তবায়ন হয়ে গেছে। গবেষণা চলছে ৫জি নেটওয়ার্ক নিয়ে। কবে আসবে ৫জি?
প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগল এবার সৌরশক্তিচালিত ড্রোন বা চালকবিহীন বিমান থেকে ৫জি ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ করছে। দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গুগলের প্রজেক্ট লুন বা বেলুনের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট প্রকল্প বাস্তবায়নকারী একটি টিম গোপন এ প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করছে। গুগলের প্রকল্পটির নাম ‘স্কাইবেন্ডার’। এ প্রকল্পটির মাধ্যমে সৌরশক্তিচালিত ড্রোন থেকে ৫জি ইন্টারনেট সেবা দেবে গুগল। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ‘মিলিমিটার ওয়েভ’ বেতার তরঙ্গে তথ্য স্থানান্তর করতে পারবে গুগল। মিলিমিটার ওয়েভে ফোরজি বা এলটিই নেটওয়ার্কের চেয়ে ৪০ গুণ দ্রুতগতিতে তথ্য স্থানান্তর করতে সক্ষম হবে।
ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জ্যাকস রুডেল বলেন, বর্তমানে মোবাইল ফোনের জন্য বরাদ্দ করা তরঙ্গ অনেকেই ব্যবহার করছে। মিলিমিটার ওয়েভের বড় সুবিধা হচ্ছে, এতে নতুন তরঙ্গ মিলবে। এই তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি খুব স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। মোবাইল ফোনের সংকেতের সঙ্গে একে তুলনা করা যায় না। গুগল এই সমস্যা সমাধান করে আকাশ থেকে ড্রোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট বিম করার পরিকল্পনা করেছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাইটান অ্যারোস্পেসের তৈরি সোলারা ৫০ নামের সৌরশক্তিচালিত ড্রোন ব্যবহার করে স্কাইবেন্ডার প্রকল্পটি চালাচ্ছে গুগল। যুক্তরাষ্ট্রে আকাশ থেকে ৫জি প্রকল্প নিয়ে যে পরীক্ষা চালাচ্ছে তা সফল হলে শিগগিরই ৫জির বাস্তবায়ন দেখা যাবে।
৫জি কী?
ইংরেজিতে টুজি, থ্রিজি, ৪জি বা ৫জিতে ব্যবহৃত ‘জি’ অর্থ জেনারেশন বা প্রজন্ম। ৫জি হচ্ছে, পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস বা তারহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি। অবশ্য এর মান এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্রের মোবাইল অপারেটর এটিঅ্যান্ডটি নেটওয়ার্ক অপারেশনসের প্রেসিডেন্ট বিল স্মিথ বলেন, ২০১৮ সালনাগাদ ৫জির সংজ্ঞা নির্ধারণ করা হতে পারে। ২০১৯ সালে ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) ৫জির মান নির্ধারণ করবে। কোন প্রযুক্তিকে ৫জি বলা যাবে বা কোন বৈশিষ্ট্য থাকবে বা এর গতি কেমন হবে—এই মান তা ঠিক করবে।
তবে প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা এখনই ৫জি সম্পর্কে কিছুটা ধারণা করতে পারেন। তাঁদের মতে, শক্তি সাশ্রয়ী, দ্রুতগতির ও স্মার্ট হবে ৫জি। এতে নতুন তারহীন প্রযুক্তির পণ্য বাজারে পাওয়া যাবে। এতে আরও দ্রুতগতির স্মার্টফোন, স্মার্ট বাড়িতে ব্যবহৃত পণ্য ও দীর্ঘস্থায়ী প্রযুক্তিপণ্য তৈরি করা যাবে।

ক্যাটরিনার ‘লাল চুল’ গুজবের অবসান!

ক্যাটরিনার ‘লাল চুল’ গুজবের অবসান!
আপডেট: ১৩:৩২, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬

গুজব রটেছিল ‘ফিতুর’ ছবির জন্য ক্যাটরিনা কাইফের লাল চুলের পেছনে ৫৫ লাখ রুপি খরচ হয়েছে!গুজবের গতিই বোধ হয় পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি। মুহূর্তেই তা ছড়িয়ে যায় পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। আর এই গুজব যদি হয় কোনো তারকা অভিনয়শিল্পীকে নিয়ে, তা হলে তো কথাই নেই! সম্প্রতি এমনই এক গুজব রটেছিল ক্যাটরিনা কাইফকে নিয়ে। অবশ্য এ গুজবের অবসান হতে খুব বেশি সময় লাগেনি।
‘ফিতুর’ ছবির জন্য ক্যাটরিনা কাইফের চরিত্রটির প্রয়োজনে নির্মাতার নির্দেশে এই অভিনেত্রীকে তাঁর চুলের রং ও স্টাইল বদলাতে হয়েছিল। ক্যাটরিনার চুলের স্বাভাবিক রং বদলে সেই চুলে করা হয়েছিল লাল রং।
রণবীর কাপুরের সঙ্গে ‘কথিত’ বিচ্ছেদের পর থেকেই ক্যাটরিনা কাইফকে বিশেষ নজরদারির মধ্যে রেখেছিল সংবাদমাধ্যমগুলো। ‘ফিতুর’ ছবিতে ক্যাটরিনা তাঁর চুলের রং বদলেছেন—এ তথ্য জানার পর থেকেই অনেকে খবর রটিয়েছিল যে এর পেছনে খরচ হয়েছে ৫৫ লাখ রুপি।
যা-হোক, রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য না করলেও ‘ফিতুর’ ছবির জন্য এই চুল রং করা প্রসঙ্গে ক্যাটরিনা সম্প্রতি স্পষ্ট করেই জানিয়েছেন।
এই অভিনেত্রী বলেছেন, ‘আমি এটা ভাবতেও পারি না যে এটা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘আপনি চাইলেও তো এটা সম্ভব নয়।’
ক্যাটরিনা জানিয়েছেন, চুল রং করার পেছনে ৫৫ লাখ রুপি খরচের বিষয়টা আসলে বিশেষ ধরনের খবর সৃষ্টির জন্যই রটানো হয়েছে। আর এটি আলোচনায় উঠে এসেছে।
‘ফিতুর’ ছবিতে তাঁর লাল চুলের বিষয়টি কীভাবে এসেছে—এ প্রসঙ্গে এই অভিনেত্রী বলেছেন, ‘এ বুদ্ধিটা অভিষেকের ছিল। এর পেছনের চিন্তাটা আসলে এসেছে কাশ্মীরের কারণে।’ তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরে পাতা ঝরে পড়লে একপর্যায়ে নিচের মাটি যেন পাতার লাল রঙে রঙে লাল হয়ে ওঠে। আর লাল রংটি ভালোবাসা, আবেগ আর আগুনের প্রতীক।’
ক্যাটরিনা জানিয়েছেন, এসব কারণেই ‘ফিতুর’ ছবিতে ক্যাটরিনার চুলের রং যেন লাল হয় এমনটিই চেয়েছিলেন এ ছবির নির্মাতা অভিষেক কাপুর।
অভিষেক কাপুর পরিচালিত বলিউডের ‘ফিতুর’ ছবির কাহিনি বিখ্যাত লেখক চার্লস ডিকেন্সের কালজয়ী উপন্যাস ‘দ্য গ্রেট এক্সপেক্টেশনস’ অবলম্বনে। এ ছবিতে ক্যাটরিনা কাইফের বিপরীতে অভিনয় করেছেন আদিত্য রায় কাপুর। ছবিটি মুক্তি পাবে ১২ ফেব্রুয়ারি। ইন্দো-এশিয়ান নিউজ।

নাজমুলের ব্যাটে বাংলাদেশের ২৫৬

নাজমুলের ব্যাটে বাংলাদেশের ২৫৬
আপডেট: ১২:২৫, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬

সেঞ্চুরি ছুঁয়ে বুনো উল্লাস নাজমুলের। ছবি: শামসুল হকপ্রতিপক্ষ স্কটল্যান্ড। কক্সবাজারে আজকের ম্যাচটা জিতলেই অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়ে যাবে বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে সহজেই হারানো বাংলাদেশের যুবাদের সামনে স্কটল্যান্ড সহজ প্রতিপক্ষ হলেও দিনের শুরুতেই কিন্তু চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছিল বাংলাদেশকে। তবে সেই চ্যালেঞ্জ সামলে যুব ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান নাজমুল হাসানের অনবদ্য এক সেঞ্চুরিতে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেট ২৫৬ রান তুলেছে বাংলাদেশ।
অপরাজিত সেঞ্চুরিটি দিয়েই যুব ওয়ানডের সর্বোচ্চ রানের মালিকও হয়েছেন নাজমুল। রেকর্ডটি নিজের করে নিতে এই ম্যাচে নাজমুলের দরকার ছিল ৬২ রান। ৪০ ম্যাচে ১৬৯৫ রান করে এত দিন রেকর্ডটা নিজের করে রেখেছিলেন পাকিস্তানের ব্যাটসম্যান সামি আসলাম। নাজমুল হোসেন অবশ্য সামিকে ছাড়িয়ে যেতে খেললেন ৫৪টি ম্যাচ। আজকের সেঞ্চুরিসহ তাঁর মোট রান এখন ১৭৩৫।
শেষ পর্যন্ত নাজমুল অপরাজিত ছিলেন ১১৩ রানে। ১১৭ বল থেকে ১০টি চারে সাজানো এই ইনিংসটি তাঁর যুব ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।
টসে হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশের শুরুটা কিন্তু মোটেও ভালো ছিল না। দলীয় ১ রানের মাথায় এলবিডাব্লিউ’র ফাঁদে পড়েন পিনাক ঘোষ। আগের ম্যাচে মারকুটে মেজাজে ৪৩ রান করা পিনাক আজ রানের খাতাই খুলতে পারেননি। এরপর ১৭ রানের মাথায় ফেরেন জয়রাজ শেখ। তাঁর ব্যাট থেকে আসে ১৩।
দ্রুত ২ উইকেট হারানো দলকে স্বস্তি দেন নাজমুল হোসেন শান্ত আর সাইফ হাসান। এই দুই ব্যাটসম্যান ১০১ রানের জুটি গড়ে শুরুর বিপর্যয় সামাল দেন। সাইফ আউট হন ৪৯ রানে। সাইফের বিদায়ের পর নাজমুলের সঙ্গে দলের হাল ধরেন অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ৪৮ বলে ৫১ করে মিরাজ দারুণ সঙ্গ দেন নাজমুলকে। তাঁর বিদায়ের পর সাঈদ সরকারের ৬ বলে ১৬ রানের এক ঝোড়ো ইনিংসে বাংলাদেশের রান আড়াই শ পেরিয়ে যায়।
স্কটল্যান্ডের সেরা বোলার ছিলেন মোহাম্মদ গাফফার। তিনি ৬০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এ ছাড়া রায়ান ব্রাউন ও মিচেল রাও নিয়েছেন একটি করে উইকেট।

অ্যাভিয়েশন নিরাপত্তায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সন্তোষ

অ্যাভিয়েশন নিরাপত্তায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সন্তোষ
আপডেট: ১৪:২৮, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬

সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সঙ্গে বৈঠক করেন যুক্তরাজ্যের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার অ্যালিসন ব্লেক। ছবি: বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সৌজন্যেবাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে চলমান সৌহার্দ্য ও সহযোগিতার সম্পর্ক ভবিষ্যতেও আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার অ্যালিসন ব্লেক। অ্যাভিয়েশন নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সন্তোষ প্রকাশ করেন।
আজ রোববার সকালে সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সঙ্গে বৈঠককালে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার। পরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাঁদের বৈঠকের বিষয়াদি গণমাধ্যমে জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের ভিসা অফিস ঢাকা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অ্যালিসন ব্লেক বলেন, প্রযুক্তির অগ্রগতির এ সময়ে বেশির ভাগ কার্যক্রম যখন অনলাইনে সম্পন্ন হচ্ছে তখন ভিসা অফিসে অবস্থানের চেয়ে দ্রততার সঙ্গে কার্যক্রম সম্পন্নের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

মেঘনায় ট্রলারডুবি

মেঘনায় ট্রলারডুবি

৫ দিন পর ভাসল এক শিশুর লাশ
আপডেট: ১৫:১৭, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬

ঘটনার পরপরই নিখোঁজদের খোঁজে হাইমচরের তেলিরমোড় ঘাটে ​​ভিড় করেন স্বজনেরা। ছবি: প্রথম আলোচাঁদপুরে মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী ট্রলার ডুবির পাঁচ দিন পর আজ রোববার সকালে ভেসে উঠল নিখোঁজদের মধ্যে এক শিশুর লাশ। লাশটি বরিশালের হিজলা এলাকায় এক জেলের জালে আটকা পড়ে। শিশুটির নাম ফাহিম হোসেন। তার বয়স দেড় বছর। পরে চাঁদপুরের হাইমচর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে লাশ নিয়ে আসে।
ফাহিম হাইমচর উপজেলার উত্তর চরবগুলা এলাকার জামাল হোসেন লিটন ও শ্যামলীর একমাত্র ছেলে।
ট্রলারডুবির ঘটনায় এখনো নিখোঁজ নার্গিস (২৮) ও তাঁর ছেলে শাহজাদা (৬), আলেয়া বেগমে (২৫) ও তাঁর দুই সন্তান সিয়াম (৬) ও স্বর্ণা (৩); রতন (২) ও তার ভাই মানিক (৪) এবং আহমদ উল্লা (৪৪)। এদের সবার বাড়ি হাইমচরের বিভিন্ন এলাকায়।
হাইমচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়ালি উল্লা জানান, আজ সকাল ৬টায় ওই শিশুর লাশ হিজলা এলাকার এক জেলের জালে ধরা পড়ে। পরে স্থানীয় লোকজন বিষয়টি পুলিশকে জানালে লাশ উদ্ধার করে চাঁদপুর নিয়ে আসা হয়। ​শিশুটির গায়ে সোয়েটার ও গলায় থাকা চে​ইন দেখে পুলিশ প্রাথমিকভাবে তার পরিচয় শনাক্ত করে ও তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়।
নিহত শিশু ফাহিমের বাবা জামাল হোসেন ঘটনার পরপরই জানিয়েছিলেন, গত মঙ্গলবার সকালে তাঁর নানা শ্বশুর মারা যায়। ওই সংবাদ শুনে ওই দিনই সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তাঁরা ‘এমভি রবিন’ নামের ট্রলারে করে হাইমচরের তেলিরমোড় থেকে ঈশানবালায় যাচ্ছিলেন। এ সময় নদীতে ঘনকুয়াশা ছিল। সকাল ১০টায় ট্রলারটি মেঘনা নদীর মাঝখানে তেলবাহী ট্যাংকারের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে অর্ধশত যাত্রী নিয়ে নদীতে ডুবে যায়।
এদিকে ওই দিন এ দুর্ঘটনার প্রায় চার ঘণ্টা পর দমকল বাহিনী, কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ ও পরদিন বুধবার নৌ-বাহিনীর একটি ইউনিট উদ্ধারকাজে নামে। বৃহস্পতিবার বিকেলে নৌবাহিনী আধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি শনাক্ত করলেও এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এটি উঠানো হয়নি। দুর্ঘটনার পর বেশির ভাগ যাত্রী জেলেদের সহায়তায় প্রাণে বাঁচলেও নিখোঁজ থাকে নয়জন। এদের মধ্যে আজ এক শিশুর লাশ পাওয়া গেল।
হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম সারওয়ার কামাল বলেন, পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শিশুর লাশটি আমরা ময়নাতদন্ত ছাড়া​ই তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। এ সময় জেলা প্রশাসকের তহবিল থেকে দাফন কাজের জন্য নগদ ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।

শিশু ধর্ষণে মামাতো ভাইসহ দুজনের মৃত্যুদণ্ড

শিশু ধর্ষণে মামাতো ভাইসহ দুজনের মৃত্যুদণ্ড
আপডেট: ১৫:০৪, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬
     
শিশু ফাতিমা আক্তারপিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার নয় বছরের শিশু ফাতিমা আক্তারকে (ইতি) ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার অর্থ নিহত শিশুর বাবা-মাকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার দুপুরে পিরোজপুরের জেলা ও দায়রা জজ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. গোলাম কিবরিয়া এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন ফাতিমার মামাতো ভাই উপজেলার বুখাইতলা বান্ধবপাড়া গ্রামের মেহেদী হাসান ওরফে স্বপন (২২) এবং তাঁর বন্ধু একই গ্রামের সুমন জমাদ্দার (২০)। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ঝাটিবুনিয়া গ্রামের ফুল মিয়ার মেয়ে ফাতিমা আক্তার পার্শ্ববর্তী বুখাইতলা বান্ধবপাড়া গ্রামে নানা বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করত। সে স্থানীয় হাতেমিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ছিল। ২০১৪ সালের ৫ অক্টোবর সকালে ফাতিমাকে বনবিড়াল দেখানোর কথা বলে মামাতো ভাই মেহেদী ও তাঁর বন্ধু সুমন ডেকে প্রতিবেশী শাহজাহান জমাদ্দারের বাগানে নিয়ে যায়। শিশুটিকে ধর্ষণের পর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়। পরের দিন দুপুরে তার লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে স্থানীয় থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। পুলিশ সন্দেহভাজন হিসেবে ফাতিমার মামাতো ভাই মেহেদী ও তাঁর বন্ধু সুমনকে আটক করে। পরে সুমন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি মঠবাড়িয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রথীন্দ্রনাথ বিশ্বাস মামলাটি তদন্ত শেষে এই দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
শিশু ধর্ষণের অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মেহেদী হাসান (বামে) ও সুমন জমাদ্দার।পিরোজপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আবদুর রাজ্জাক খান বলেন, মামাতো ভাই মেহেদী ফাতিমার বড় বোনকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। মেয়ের পরিবার রাজি না হওয়ায় মেহেদী প্রতিশোধ নিতে বন্ধু সুমনকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে ফাতিমাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে।
ফাতিমার বাবা ফুল মিয়া আদালতের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
বিচারক মো. গোলাম কিবরিয়া ৯৮ পৃষ্ঠার রায়ের মূল অংশ পাঠ করে বলেন, ‘৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশে মেহেদী ও সুমনের মতো জঘন্য অপরাধীদের বেঁচে থাকার কোনো সুযোগ দেওয়া হলে এ ধরনের অপরাধীরা অপরাধ কাজে উৎসাহিত হবে।’

Health Tips for kids






































































Registration Form Applicant Name Father's Name Mother's Name Dob ...