জিকা ঠেকাতে লড়বে ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র
আপডেট: ১০:২৮, জানুয়ারি ৩০, ২০১৬
জিকা ভাইরাস ঠেকাতে একত্রে লড়বে ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল শুক্রবার দেশ দুটি এই ভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে একমত হয়েছে। এ জন্য দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদের নিয়ে দ্বিপক্ষীয় দল তৈরি করা হবে।
এএফপির খবরে জানানো হয়, হোয়াইট হাউস বলছে, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এই ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ভাইরাসটি ঠেকাতে আরও আধুনিক প্রতিষেধক ও প্রযুক্তি ব্যবহার করবে দুই দেশ। এ ক্ষেত্রে দেশ দুটি নিজেদের জ্ঞান, গবেষণাকে কাজে লাগাবে। ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে একমত হয়েছে যে, সংক্রামক রোগ থেকে বাঁচতে জাতীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যায়ে একত্রে কাজ করে যেতে হবে।
রুসেফের কার্যালয় থেকে বলা হয়, দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় দল প্রতিষেধক তৈরি ও রোগনিরাময় সংক্রান্ত বিষয়ের উন্নয়নে একত্রে কাজ করে যাবে।
ডেঙ্গুর প্রতিষেধক নিয়ে ব্রাজিলস বুতানতান ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ এবং ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ যেভাবে সমঝোতার ভিত্তিতে কাজ করেছে। এর ওপর ভিত্তি করেই জিকা ভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করে যাবে ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিকা ভাইরাস সহজলভ্য হতে কয়েক বছরও লেগে যেতে পারে।
লাতিন আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ছে জিকা ভাইরাস। এটি শিশুদের মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। জিকা ভাইরাসবাহী মশা নিধনে রুসেফ দুই লাখ ২০ হাজার সেনা নিয়োগ করেছেন ব্রাজিলে। সে দেশে গত কয়েক বছরে ছোট মাথা নিয়ে বা ত্রুটি নিয়ে জন্মানো শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেছে। তবে এটি জিকা ভাইরাসের কারণেই হচ্ছে কি না, তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
জিকা ভাইরাসের কারণে অনেক সময় স্নায়বিক বৈকল্য, দুর্বলতা ও পক্ষাঘাতও হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) গত বৃহস্পতিবার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, আমেরিকায় ৩০-৪০ লাখ লোক জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। বিশ্ব সংস্থাটি বলছে, ভাইরাসটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং এই আশঙ্কায় ‘জরুরি দল’ গঠন করা হচ্ছে। এর আগেই লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়া জিকা ভাইরাস নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে (ডব্লিউএইচও) জরুরি পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানিয়েছিল একদল মার্কিন চিকিৎসাবিজ্ঞানী।
আপডেট: ১০:২৮, জানুয়ারি ৩০, ২০১৬
জিকা ভাইরাস ঠেকাতে একত্রে লড়বে ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল শুক্রবার দেশ দুটি এই ভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে একমত হয়েছে। এ জন্য দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদের নিয়ে দ্বিপক্ষীয় দল তৈরি করা হবে।
এএফপির খবরে জানানো হয়, হোয়াইট হাউস বলছে, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এই ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ভাইরাসটি ঠেকাতে আরও আধুনিক প্রতিষেধক ও প্রযুক্তি ব্যবহার করবে দুই দেশ। এ ক্ষেত্রে দেশ দুটি নিজেদের জ্ঞান, গবেষণাকে কাজে লাগাবে। ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে একমত হয়েছে যে, সংক্রামক রোগ থেকে বাঁচতে জাতীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পর্যায়ে একত্রে কাজ করে যেতে হবে।
রুসেফের কার্যালয় থেকে বলা হয়, দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় দল প্রতিষেধক তৈরি ও রোগনিরাময় সংক্রান্ত বিষয়ের উন্নয়নে একত্রে কাজ করে যাবে।
ডেঙ্গুর প্রতিষেধক নিয়ে ব্রাজিলস বুতানতান ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ এবং ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ যেভাবে সমঝোতার ভিত্তিতে কাজ করেছে। এর ওপর ভিত্তি করেই জিকা ভাইরাসের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করে যাবে ব্রাজিল ও যুক্তরাষ্ট্র।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিকা ভাইরাস সহজলভ্য হতে কয়েক বছরও লেগে যেতে পারে।
লাতিন আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ছে জিকা ভাইরাস। এটি শিশুদের মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। জিকা ভাইরাসবাহী মশা নিধনে রুসেফ দুই লাখ ২০ হাজার সেনা নিয়োগ করেছেন ব্রাজিলে। সে দেশে গত কয়েক বছরে ছোট মাথা নিয়ে বা ত্রুটি নিয়ে জন্মানো শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেছে। তবে এটি জিকা ভাইরাসের কারণেই হচ্ছে কি না, তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
জিকা ভাইরাসের কারণে অনেক সময় স্নায়বিক বৈকল্য, দুর্বলতা ও পক্ষাঘাতও হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) গত বৃহস্পতিবার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, আমেরিকায় ৩০-৪০ লাখ লোক জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। বিশ্ব সংস্থাটি বলছে, ভাইরাসটি ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং এই আশঙ্কায় ‘জরুরি দল’ গঠন করা হচ্ছে। এর আগেই লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়া জিকা ভাইরাস নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে (ডব্লিউএইচও) জরুরি পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানিয়েছিল একদল মার্কিন চিকিৎসাবিজ্ঞানী।
No comments:
Post a Comment